Skip to content

ইউনিলিভার বাংলাদেশের নতুন সিইও ও এমডি রুহুল কুদ্দুস খান

Published:

Average read time: 2 minutes

ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের (ইউবিএল) নতুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে রুহুল কুদ্দুস খানকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ২৯ বছরের কর্মজীবনে তিনি বাংলাদেশ ও ভারতে সাপ্লাই চেইন এবং আরঅ্যান্ডডি বিভাগে বিভিন্ন নেতৃত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। সর্বশেষ তিনি সাপ্লাই চেইন ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

রুহুল কুদ্দুস খানের পোর্ট্রেট ছবি

ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের (ইউবিএল) নতুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে রুহুল কুদ্দুস খানকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তিনি আগামী ১ নভেম্বর ২০২৫ থেকে এ দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।

রুহুল কুদ্দুস খান ১৯৯৬ সালে কালুরঘাট কারখানায় ইউনিলিভার ফিউচার লিডারস প্রোগ্রাম (ইউএফএলপি)-এর মাধ্যমে ট্রেইনি হিসেবে যোগ দেন। কর্মজীবনে ২৯ বছরেরও বেশি সময়জুড়ে তিনি বাংলাদেশ ও ভারতে সাপ্লাই চেইন এবং গবেষণা ও উন্নয়ন (আরঅ্যান্ডডি) বিভাগে বিভিন্ন নেতৃত্বস্থানীয় পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। বিগত বছরগুলোতে ইউনিলিভার বাংলাদেশের সাপ্লাই চেইন ডিরেক্টর এবং পরে হেড অব কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স অ্যান্ড লজিস্টিকস হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে রুহুল ইউবিএল-এর সাপ্লাই চেইনকে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ও ফিউচার-ফিট ব্যবস্থায় রূপ দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এ সময় তিনি কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স, ডেটা অ্যানালিটিক্স, প্রসেস অটোমেশন এবং ডিজিটাল রূপান্তরের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেন।

টেকসই উন্নয়নে ইউনিলিভারের বৈশ্বিক অঙ্গীকার বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে নেট জিরো অর্জনে ইউনিলিভার বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় রুহুল কুদ্দুস খানের অবদান বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। রুহুল ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (আইআইটি) থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিগ্রি অর্জন করেছেন। বাংলাদেশে সাপ্লাই চেইন ও অপারেশনস খাতের শীর্ষ সম্মানিত নেতৃবৃন্দের অন্যতম হিসেবে তিনি পরিচিত।

ইউনিলিভারের পাকিস্তান, তুরস্ক, আরব ও বাংলাদেশ (পিটিএবি) ক্লাস্টারের প্রধান শাজিয়া সাইয়েদ বলেন, “রুহুল ব্যবসা রূপান্তরে নেতৃত্ব দেওয়া, কঠিন পরিস্থিতি দক্ষভাবে সামলানো এবং ব্যবসা ও পরিবেশে ইতিবাচক প্রভাব সৃষ্টিতে সাফল্যের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। সাপ্লাই চেইন ও অপারেশনসে তাঁর গভীর দক্ষতা এবং মানুষের প্রতি আন্তরিকতা তাঁকে এ দায়িত্বের জন্য বিশেষভাবে প্রস্তুত করেছে। তাঁর নেতৃত্বে ইউনিলিভার বাংলাদেশ সবার প্রতিদিনের জীবনকে আরও আলোকিত করার যাত্রা অব্যাহত রাখবে।”

নতুন অধ্যায়ে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে ইউনিলিভার বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ একটি মার্কেট-মেকিং ও ফিউচার-ফিট প্রতিষ্ঠান হিসেবে এগিয়ে যেতে। টেকসই উন্নয়ন ও উদ্ভাবনকে ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠানটি স্টেকহোল্ডারদের জন্য ভ্যালু তৈরি করতে এবং মানুষ ও পরিবেশের জন্য ইতিবাচক প্রভাব বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

Back to top