আমাদের ইতিহাস
টেকসই উন্নয়ন এবং উদ্ভাবনী সক্ষমতা অর্জনে আমাদের "যাত্রা"
বাংলাদেশে ইউনিলিভারের সুদীর্ঘ উপস্থিতি এবং বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়নের সহযাত্রী হিসেবে আমাদের ভূমিকা নিয়ে আমরা গর্বিত। আমরা বাংলাদেশে আমাদের দীর্ঘ পথচলা, গৌরবময় অর্জনসমূহ এবং দেশের তথা দেশবাসীর জীবনমান উন্নয়নে আমাদের অবদান তুলে ধরছি।
১৯৬২
লিভার ব্রাদার্সের জন্য চট্টগ্রামের কালুরঘাটে একটি সাবান তৈরির কারখানা নির্মাণের কাজ শুরু হয়।
১৯৬৪
১৯৬৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে লাক্স, আমব্রেলা এবং সানলাইটের ট্রায়াল প্রোডাকশনের মধ্যে দিয়ে দুটি প্রোডাকশন লাইন চালু হয়।
১৯৬৫
তৎকালীন চেয়ারম্যান জি.এম. ব্রুকের উপস্থিতিতে ২৫শে ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৫ সালে কালুরঘাট ফ্যাক্টরির উদ্ভোধনী অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
১৯৭০
প্রথম চেয়ারম্যান এবং সিইও জে.পি. নিউলিং নিয়োগপ্রাপ্ত হন।
১৯৭২
সুলভমূল্যে মানসম্মত লন্ড্রি পণ্য মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়ার অঙ্গীকারবদ্ধতার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে হুইল সাবান বাজারে নিয়ে আসা হয়।
১৯৭৩
১৯৭৩ সালের ৫ জুলাই, কোম্পানি লিভার ব্রাদার্স বাংলাদেশ লিমিটেড নামে নিবন্ধনভুক্ত করা হয়।
১৯৭৯
ম্যানেজম্যান্ট ট্রেইনী প্রোগ্রাম চালু করা হয়।
১৯৮০
বাংলাদেশে পারসোন্যাল প্রোডাক্ট (পিপি) উৎপাদন শুরু হয়।
১৯৮২
হেয়ার কেয়ার ক্যাটাগরির প্রথম পণ্য হিসেবে বাজারে আসে সানসিল্ক।
১৯৮৫
হোম-কেয়ার ক্যাটাগরি শুরু হয় ভিম এর মাধ্যমে।
১৯৯২
ফাইসনস (ঔষধ কোম্পানি) অধিগ্রহণ এবং পণ্য তালিকায় পেপস জেল নামে একটি টুথপেস্ট সংযুক্ত করা হয় যা বর্তমানে পেপসোডেন্ট নামে সুপরিচিত।
১৯৯৬
সহযোগী উৎপাদনকারীদের সাথে সম্মিলিত উদ্যোগে হুইল ডিটারজেন্ট এর উৎপাদন শুরু হয়।
১৯৯৭
ইউনিলিভার নিয়ে আসে হুইল ওয়াশিং পাউডার এবং সার্ফ এক্সেল যা কাপড়ের মানসম্মত ধোয়া নিশ্চিত করে হোমমেকারদের কাজ সহজ করে তোলে।
২০০১
পারসোনাল প্রোডাক্ট (পিপি) বাজারে নিয়ে আসার প্রায় দুই দশক পর ৭ সেপ্টেম্বর ২০০১ সালে প্রথম পারসোনাল প্রোডাক্ট ফ্যাক্টরিতে উৎপাদন শুরু হয়।
২০০২
ফ্রেন্ডশিপ এনজিও এর সাথে অংশীদারিত্বে লাইফবয় ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল চালু করা হয়, যা বর্তমানে একটি উল্লেখযোগ্য সামাজিক সহায়তামূলক উদ্যোগ হিসেবে কাজ করে চলেছে।
২০০৩
রিটেইলার লয়ালটি প্রোগ্রাম "দোস্তি" শুরু করা হয়।
২০০৪
লিভার ব্রাদার্স বাংলাদেশ লিমিটেড এর নাম পরিবর্তীত হয়ে ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড রাখা হয়।
২০০৫
ইউবিএল-এর ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেলের ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়ায় নতুন হয় ডিজিটাল অর্ডারিং প্রক্রিয়া প্রবর্তনের মাধ্যমে।
২০১০
ইউবিএল, গ্লোবাল ইউনিলিভার কম্পাস অ্যাকশন এওয়ার্ড লাভের গৌরব অর্জন করে।
২০১১
ইউনিলিভারের বৈশ্বিক এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্ল্যানিং (ইআরপি) ইউবিএল-এর ব্যবসায় সংযোজন করা হয়।
২০১২
প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে কামরান বকর ইউবিএল এর চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর পদে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন।
২০১৩
ইউবিএল প্রথমবারের মতো "নাম্বার ওয়ান এমপ্লয়ার অফ চয়েস" বা দেশ সেরা নিয়োগদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।
২০১৭
প্রতিষ্ঠানে বৈচিত্র্য বাড়াতে "স্ট্রাইড" নামক ডাইভার্সিটি কাউন্সিল এর সূচনা করা হয়।
২০২০
হরলিক্স, বুস্ট এবং গ্লুকোম্যাক্স ডি এর মতো গুরুত্বপূর্ণ ব্র্যান্ডগুলোসহ গ্লাক্সোস্মিথক্লাইন বাংলাদেশ এর সম্পূর্ণ কনজ্যুমার হেলথকেয়ার পোর্টফোলিও অধিগ্রহণ করা হয়।
২০২১
নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন এবং ইউএনডিপি এর সাথে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রথম পৌরসভা ভিত্তিক প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ কার্যক্রমের যাত্রা শুরু করে ইউবিএল।
২০২২
এইচ আর ডি কংগ্রেস যা বৈশ্বিক হিউম্যান রিসোর্স প্রফেশনালদের সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠানের একটি; ইউবিএল-কে, ২০২২ সালের এশিয়ার শ্রেষ্ঠ নিয়োগদাতা প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি প্রদান করে।