‘অ্যাপ্রুভ্ড এমপ্লয়ার-ট্রেইনি ডেভেলপমেন্ট’ স্বীকৃতির আওতায় ইউবিএল গ্লোবাল ভার্চুয়াল ক্যারিয়ার মেলায় যোগদান, এসিসিএ ক্যারিয়ারস- এ ফ্রি চাকরির বিজ্ঞাপন ও লোগো স্থাপন, এসিসিএ লার্নিং সার্টিফিকেট এর জন্য বিশেষ মূল্য সুবিধা পাওয়ার পাশাপাশি এসিসিএ’র প্রফেশনাল ইনসাইট্স (রিসার্চ) রিসোর্স ও নিউজলেটারসহ গ্লোবাল ওয়েবিনার ও সিপিডি- তে প্রবেশেরও অনুমতি পাবে।
এ উপলক্ষ্যে ইউবিএল এর কর্পোরেট অফিসে ‘এক্সটার্নাল কোলাবোরেশন’ এর ওপরে বিস্তৃত আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ইউবিএল- এর পক্ষ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন ফাইন্যান্স ডিরেক্টর জিনিয়া হক। সেখানে প্রতিষ্ঠানের কর্পোরেট ও ফ্যাক্টরি উভয় অফিসের ফাইন্যান্স টিম উপস্থিত ছিল। জিনিয়া হক কর্মীদের প্রতিভা বাড়াতে এসিসিএ’র রিসোর্সকে কাজে লাগানোর জন্য উৎসাহিত করেন। অন্যদিকে, এমপ্লয়ার বা নিয়োগকর্তাদের সঙ্গে কাজ করা সব সময় জয়ী মনোভাব তৈরি করে বলে মনে করে এসিসিএ। তাদের মতে, নিয়োগকর্তার সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে কাজ করার উদ্দেশ্য হলো চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে একটি ভালো যোগাযোগ স্থাপন করা।
এসিসিএ বাংলাদেশের কান্ট্রি হেড প্রমা তাপসী খান এফসিসিএ বলেন, ‘‘এটি এসিসিএ বাংলাদেশের জন্য একটি দারুণ উপলক্ষ ও মাইলফলক, কেননা এই উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড এর সঙ্গে উভয়ের জন্য ভারসাম্যপূর্ণ সহযোগিতামূলক সম্পর্ক তৈরি করতে যাচ্ছি। আমি ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড এর লিডারশিপ টিমকে তাদের দূরদর্শী দৃষ্টিভঙ্গির জন্য ধন্যবাদ জানাই।”
এছাড়া, অনুষ্ঠানে এসিসিএ কোর্স সম্পন্ন করা চারজন সদস্য যারা ইতোমধ্যে ইউবিএল- এ কর্মরত আছেন, তারা কোর্সটির সুযোগ-সুবিধার কথা উল্লেখ করে এটি কীভাবে তাদের নিজ নিজ পেশায় দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে সে অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।
এফএমসিজি (নিত্য ব্যবহার্য ও ভোগ্যপণ্য) খাতে একটি কর্মক্ষম ও দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা ও ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব দেয় ইউনিলিভার। এই বিষয়গুলোই স্বাভাবিকভাবে এসিসিএ- কে সংস্থাটির জন্য আর্থিক বিষয়াদি নিয়ে শিখন ও জ্ঞান লাভের অংশীদার করে তোলে।